Book Author | |
---|---|
Format | |
Publication | |
Page Count | 200 |
ISBN | 9789849668404 |
Published Year | |
About Author | ‘আল-আহকাম’ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য. ৬৭৬ হিজরীর রজব মাসের চব্বিশ তারিখে পয়তাল্লিশ বা ছেচল্লিশ বছর বয়সে এই মনীষী ইন্তেকাল করেন. তাজউদ্দীন সুবকী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, ‘তাঁর মৃত্যুতে দামেশক ও তদ্সংলগ্ন শহরগুলো শোকে ডুবে গিয়েছিলো. ’ জন্মস্থান ‘নাওয়া’তেই তাঁকে দাফন করা হয়. মহান আল্লাহ তাঁকে এবং তাঁর সকল খেদমতকে কবুল করুন., ‘তিনি ছিলেন শায়খুল মাযহাব এবং তাঁর যমানার শ্রেষ্ঠতম ফকীহ’. যাহাবী বলেন, ‘রিয়াদুস সালেহীন’ এবং ‘আল-আযকার’ এই তিনটি গ্রন্থ তো সর্বস্তরের মুসলিমের কাছেই সমানভাবে সমাদৃত এবং পঠিত. এছাড়া তাঁর রচিত বিখ্যাত গ্রন্থাবলির মধ্যে অন্যতম হলো, ‘শারহু সুনানি আবু দাউদ’, ‘শারহুত ত্বানবীহ’, ‘শারহুল ওয়াসিত’, ‘শারহুল বুখারী’, আবদুর রহমান আল-আন্বারী, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর যেসব বান্দাদের দিয়ে দীন ও মানুষের মহান খেদমত করান, আহমদ ইবনে আবদুদ্দায়েম, ইনশাআল্লাহ! বিশেষ করে ‘আল-আরবাঈন আন-নববীয়্যাহ’, ইবরাহীম ইবনে আলী আল-ওয়াসেতী প্রমূখ অন্যতম. ফিকহের ক্ষেত্রে নববী ছিলেন শাফেয়ী মাযহাবের অনুসারী. শুধু অনুসারীই নয়, ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম, ছোটবেলা থেকেই তাদেরকে সেভাবেই গড়ে তোলেন. ইমাম নববী রাহিমাহুল্লাহ’র ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি. শৈশবে থেকেই তিনি ছিলেন আর সব শিশুদের চেয়ে আলাদা. অজপাড়া গ্রামে, তা সত্যিই বিরল. ইলমের প্রায় প্রতিটি শাখাতেই তাঁর রচিত গ্রন্থ রয়েছে, তাজউদ্দীন সুবকী, তাঁদের মধ্যে মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ আল-মাকদাসী, নিম্নবিত্ত নিরক্ষর পরিবারে জন্ম নেওয়া সত্তে¡ও তাঁর সবটুকু ঝোঁক ছিলো ইলম অর্জনের দিকে. দোকানদার পিতা চাইতেন, বরং তিনি ছিলেন মাযহাবের প্রধান বিশ্লেষক ও ইমামদের একজন. ইবনে কাসীর রাহিমাহুল্লাহ বলেন, যেগুলো কেয়ামত পর্যন্ত মানুষকে উপকার দিয়ে যাবে |
Language |

আযকার (দিবা-রাত্রির যিকরসমূহ) (পেপারব্যাক)
মহান আল্লাহর নামের যিকিরের মধ্যে যে প্রশান্তি ও আনন্দ রয়েছে তা অন্য কিছুতে নেই। আল্লাহর যিকির এমন এক শক্তি, যা দুর্বলকে সবল করে এবং সকল বিপদে দৃঢ়পদ রাখে। কারণ আল্লাহর স্মরণকারীর বিশ্বাস এই যে, সব কিছু আল্লাহর হুকুমেই হয় এবং আল্লাহর কোনো ফায়সালা বান্দার জন্য অশুভ নয়। আল্লাহর ফায়সালা মেনে নেওয়ার মাঝেই বান্দার কামিয়াবি ও কল্যাণ নিহিত রয়েছে। কুরআন মাজীদে আল্লাহর বেশি বেশি যিকির করতে বলা হয়েছে। অন্য কোনো ইবাদত সম্পর্কে এমন কথা বলা হয়নি। কারণ আল্লাহর যিকির তথা আল্লাহর স্মরণ এমন এক বিষয়, যা মানুষকে সব ধরনের গুনাহ থেকে রক্ষা করে এবং শরীয়তের হুকুম অনুযায়ী চলতে সাহায্য করে। উপরন্তু তা এত সহজ যে, এর জন্য আলাদা করে বেশি সময় ব্যয় করার কিংবা অন্যান্য কাজ স্থগিত রাখার প্রয়োজন হয় না।
আল্লাহর যিকির হচ্ছে যাবতীয় ইবাদতের রূহ। কুরআনুল কারীমের ওয়াদা অনুযায়ী যখন কোনো বান্দা আল্লাহকে স্মরণ করে তখন আল্লাহ তাকে স্মরণ করেন। আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেছেন- “তোমরা আমাকে স্মরণ কর আমিও তোমাদেরকে স্মরণ করব” -সূরা বাকারা : ১৫২।
সুতরাং আমরা যখন আল্লাহর যিকিরে মশগুল হই তখন একথা স্মরণ করা কর্তব্য যে, স্বয়ং আল্লাহ তাআলাও আমাদেরকে স্মরণ করছেন। এতে যিকিরের স্বাদ ও প্রশান্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।
আর একজন মুসলিমের এই ঐকান্তিক ইবাদাতটি যেনো কুরআর-সুন্নাহ নির্দেশিত সহীহ পন্থায় সম্পাদিত হয়। সেই লক্ষ্যেই ইমাম নববী রাহিমাহুল্লাহ এই গ্রন্থটি রচনা করেছেন।
-
Free worldwide shipping on all orders over 1000 BDT
-
Delivers in: 3-7 Working Days Shipping & Return

Reviews
There are no reviews yet.