Book Author | |
---|---|
Format | |
Publication | |
About Author | এ কে খন্দকার জন্ম ১৯৩০ সালে, বাবার কর্মস্থল রংপুরে . আদি নিবাস পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার পুরান ভারেঙ্গা গ্রামে. ম্যাট্রিকুলেশন ১৯৪৭ সালে এবং ১৯৪৯-এ ইন্টারমিডিয়েট . ১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন. গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যােগ দেন এবং ডেপুটি চিফ অব স্টাফ নিযুক্ত হন . স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বিমানবাহিনীর প্রধান ছিলেন. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হলে এর প্রতিবাদে তিনি বিমানবাহিনীর প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন . ১৯৭৬ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া এবং ১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন . ১৯৯৮ ও ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন. ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ এবং ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন. মুক্তিযুদ্ধে অনন্য অবদান রাখার জন্য এ কে খন্দকার ১৯৭৩ সালে বীর উত্তম খেতাব এবং ২০১১ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন . |
Language |
১৯৭১ : ভেতরে বাইরে (হার্ডকভার)
২য় সংস্করন, ৪র্থ মুদ্রণ
১ম ফ্লাপ
গ্রুপ ক্যাপ্টেন (পরে এয়ার ভাইস মার্শাল) এ কে খন্দকার বীর উত্তম মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশ বাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এবং প্রধান সেনাপতি কর্নেল এম এ জি ওসমানীর সার্বক্ষণিক সহকারী ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেওয়া চাকরিরত বাঙালি সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে ছিলেন জ্যেষ্ঠ। যুদ্ধের প্রায় সব নীতিনির্ধারণী কর্মকাণ্ডে তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। খুব কাছে থেকে যুদ্ধের সফলতা ও ব্যর্থতাগুলো অবলোকন করেন তিনি। যুদ্ধ পরিচালনায় মাঠপর্যায় থেকে সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত কী কী সীমাবদ্ধতা ছিল, তা-ও তিনি জানতেন। তিনি যে অবস্থানে থেকে যুদ্ধকে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন, তা অন্য অনেকের পক্ষেই সম্ভব হয়নি। সে অভিজ্ঞতার আলোকেই লিখেছেন ১৯৭১: ভেতরে বাইরে।
বইটি মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাক্রমের বর্ণনা নয়, এতে পাওয়া যাবে যুদ্ধের নীতিনির্ধারণী বিষয় এবং তার সফলতা, ব্যর্থতা ও সীমাবদ্ধতা-সম্পর্কিত বেশ কিছু মূল্যবান তথ্য। প্রচলিত মত ও আবেগের ঊর্র্ধ্বে থেকে বাস্তবতা আর নথিপত্রের ভিত্তিতে বিষয়গুলোকে বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করেছেন লেখক। এমন কিছু বিষয়েরও উল্লেখ আছে বইটিতে, যা নিয়ে এর আগে বিশেষ কেউ আলোচনা করেননি। লেখকের নিজের অভিজ্ঞতার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক নথিপত্রের সমর্থন বইটির নির্ভরযোগ্যতা বাড়িয়েছে।
২য় ফ্লাপ এ কে খন্দকার জন্ম ১৯৩০ সালে, বাবার কর্মস্থল রংপুরে। আদি নিবাস পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার পুরান ভারেঙ্গা গ্রামে। ম্যাট্রিকুলেশন ১৯৪৭ সালে এবং ১৯৪৯-এ ইন্টারমিডিয়েট। ১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমানবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন এবং ডেপুটি চিফ অব স্টাফ নিযুক্ত হন। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বিমানবাহিনীর প্রধান ছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হলে এর প্রতিবাদে তিনি বিমানবাহিনীর প্রধানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন। ১৯৭৬ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া এবং ১৯৮২ থেকে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ভারতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ১৯৯৮ ও ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ এবং ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে অনন্য অবদান রাখার জন্য এ কে খন্দকার ১৯৭৩ সালে বীর উত্তম খেতাব এবং ২০১১ সালে স্বাধীনতা পদক লাভ করেন।
ব্যাক কভার
এ বইয়ে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে অজানা, কম জানা কিংবা স্বল্প প্রচারিত বেশ কিছু বিষয়ের ওপর আলোকপাত করেছেন সশস্ত্র যুদ্ধের সর্বোচ্চ পর্যায়ে দায়িত্ব পালনকারী গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার। ওই পর্যায়ের আর কোনো সামরিক কর্মকর্তা এ বিষয়ে কোনো বই রচনা করেননি। সেদিক থেকেও বইটির একটি আলাদা গুরুত্ব আছে।
-
Free worldwide shipping on all orders over 1000 BDT
-
Delivers in: 3-7 Working Days Shipping & Return
Reviews
There are no reviews yet.