Book Author | |
---|---|
Publication | |
Page Count | 104 |
ISBN | 987-984-818-129 |
Published Year | |
About Author | ‘আল-আহকাম’ প্রমুখ উল্লেখযোগ্য. ৬৭৬ হিজরীর রজব মাসের চব্বিশ তারিখে পয়তাল্লিশ বা ছেচল্লিশ বছর বয়সে এই মনীষী ইন্তেকাল করেন. তাজউদ্দীন সুবকী রাহেমাহুল্লাহ বলেন, ‘তাঁর মৃত্যুতে দামেশক ও তদ্সংলগ্ন শহরগুলো শোকে ডুবে গিয়েছিলো. ’ জন্মস্থান ‘নাওয়া’তেই তাঁকে দাফন করা হয়. মহান আল্লাহ তাঁকে এবং তাঁর সকল খেদমতকে কবুল করুন. Read More, ‘তিনি ছিলেন শায়খুল মাযহাব এবং তাঁর যমানার শ্রেষ্ঠতম ফকীহ’. যাহাবী বলেন, ‘রিয়াদুস সালেহীন’ এবং ‘আল-আযকার’ এই তিনটি গ্রন্থ তো সর্বস্তরের মুসলিমের কাছেই সমানভাবে সমাদৃত এবং পঠিত. এছাড়া তাঁর রচিত বিখ্যাত গ্রন্থাবলির মধ্যে অন্যতম হলো, ‘শারহু সুনানি আবু দাউদ’, ‘শারহুত ত্বানবীহ’, ‘শারহুল ওয়াসিত’, ‘শারহুল বুখারী’, আবদুর রহমান আল-আন্বারী, আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তাঁর যেসব বান্দাদের দিয়ে দীন ও মানুষের মহান খেদমত করান, আহমদ ইবনে আবদুদ্দায়েম, ইনশাআল্লাহ! বিশেষ করে ‘আল-আরবাঈন আন-নববীয়্যাহ’, ইবরাহীম ইবনে আলী আল-ওয়াসেতী প্রমূখ অন্যতম. ফিকহের ক্ষেত্রে নববী ছিলেন শাফেয়ী মাযহাবের অনুসারী. শুধু অনুসারীই নয়, ইসমাইল ইবনে ইবরাহীম, ছোটবেলা থেকেই তাদেরকে সেভাবেই গড়ে তোলেন. ইমাম নববী রাহিমাহুল্লাহ’র ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি. শৈশবে থেকেই তিনি ছিলেন আর সব শিশুদের চেয়ে আলাদা. অজপাড়া গ্রামে, তা সত্যিই বিরল. ইলমের প্রায় প্রতিটি শাখাতেই তাঁর রচিত গ্রন্থ রয়েছে, তাজউদ্দীন সুবকী, তাঁদের মধ্যে মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ আল-মাকদাসী, নিম্নবিত্ত নিরক্ষর পরিবারে জন্ম নেওয়া সত্তে¡ও তাঁর সবটুকু ঝোঁক ছিলো ইলম অর্জনের দিকে. দোকানদার পিতা চাইতেন, বরং তিনি ছিলেন মাযহাবের প্রধান বিশ্লেষক ও ইমামদের একজন. ইবনে কাসীর রাহিমাহুল্লাহ বলেন, যেগুলো কেয়ামত পর্যন্ত মানুষকে উপকার দিয়ে যাবে |
Language |

মুখের ওপর লাগাম (হার্ডকভার)
আল্লাহ বলেন-
مَا یَلْفِظُ مِنْ قَوْلٍ اِلَّا لَدَیْهِ رَقِیْبٌ عَتِیْدٌ
সে যে কথাই উচ্চারণ করে, (তা লিখে রাখার জন্য) তার নিকট একজন পর্যবেক্ষণকারী (ফেরেশতা) প্রস্তুত থাকে। [কাফ : ১৮]
তিনি আরও বলেন-
اِنَّ رَبَّكَ لَبِالْمِرْصَادِ
নিশ্চয় তোমার রব পর্যবেক্ষণরত আছেন। [ফজর (৮৯): ১৪]
জেনে রাখুন যে, প্রত্যেক ওই সত্তা, যে তার নিজ কৃতকর্মের জন্য দায়ী (মুকাল্লাফ), তাকে অবশ্যই সর্বপ্রকার কথাবার্তায় নিজ জবানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তবে যা বলায় ফায়দার পরিমাণ অধিক, তার কথা ভিন্ন। উকবা বিন আমের বলেন, “আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল! মানুষ কিভাবে মুক্তি পায়?’ তিনি উত্তর দিলেনÑ أَمْسِكْ عَلَيْكَ لِسَانَكَ وَلْيَسَعْكَ بَيْتُكَ وَابْكِ عَلٰى خَطِيْئَتِكَ
তোমার জিহ্বাকে সংযত করো, তোমার ঘরে অবস্থান করো এবং তোমার পাপের জন্য কাঁদো।
হে মানবজাতি! আপনাদের জিহ্বাকে সংযত রাখুন এবং একে আপনাদের দংশন করার সুযোগ দেবেন না। কারণ এটা আসলে একটা সাপ। কত মানুষ এমন পড়ে আছে কবরজগতে, যারা তাদের জবানের হাতে নিহত হয়েছে! যে-ই (বিচারদিবসে) তার সাক্ষাৎকে ভয় করে সে আসলেই সাহসী। [আলউসুল ওয়াল ফুতুহাতুর রাব্বানিয়্যা]
-
Free worldwide shipping on all orders over 1000 BDT
-
Delivers in: 3-7 Working Days Shipping & Return

You must be logged in to post a review.
Reviews
There are no reviews yet.