"শিক্ষকগণ শিক্ষার আলো দ্বারা তাদের ছাত্রদের জীবন আলোকিত করে তুলবেন আর সাহিত্যিকগণ মানব-জীবনের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, “জীবনের বড় বড় কাজগুলো প্রিয়জনের কাছ থেকে ইন্সপারেশন নিয়ে, “বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে একটি আত্মনির্ভরশীল, “সুপ্রিয় দিনলিপি : শৈল্পিক একটি বই যা একসময় অমরত্ব লাভ করবে” –(প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারী’২০২০)৷ ফারহানা আকতার মনে করেন, ২. সুপ্রিয় দিনলিপি -২য় খণ্ড (প্রকাশিত), ৩ .সুপ্রিয় দিনলিপি -৩য় খণ্ড (প্রকাশনাধীন), ৪ . যেখানে শয়তান আছে সেখানে ঈশ্বরও আছেন (Where There Is Devil There Is Also The God) (প্রকাশিত), আইসিএমএ-স্টুডেন্টস এন্ড এক্সুকিউটিভদের জন্য)-৪ টি ৷তাঁর গবেষণাকর্ম বেশ কয়েকটি এবং তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হছ্ছে- ক.আ্ন্তর্জাতিক বানিজ্যের গুরুত্বপূর্ন বিষয়সমূহ, আজাদী ও দেশ রূপান্তর) প্রকাশিত হলেও মূলতঃ ‘সুপ্রিয় দিনলিপি’ এর সবগুলো খণ্ডই হছ্ছে এককথায় রাষ্ট্র, আধুনিক, ইতিহাস, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, এমবিএ, ঐতিহ্য, খ. প্রকাশনাধীন আর্টিক্যাল – ৫টি, খ. সিনিয়র প্রভাষক, খ. হেড অফ বিবিএ প্রোগ্রাম, গ. প্রকাশনাধীন টেক্সট বুকস (বিবিএ, গ. সহকারী অধ্যাপক এবং ঘ. সহযোগী অধ্যাপক এবং পাশপাশি তিনি যে যে একাডেমিক পদে কাজ করেছেন বা করছেন : ক. প্রতিষ্ঠান পরিচালক, গ. হেড অফ এমবিএ প্রোগ্রাম, গণ বিশ্ববিদ্যালয়, ঘ. হেড অফ দ্যা ডিপার্টমেন্ট (এ্যাকটিং) ঙ. চেয়ারম্যান এন্ড মেম্বার অফ ডিপার্টমেন্টাল সিলেবাস এন্ড কারিকুলাম ডিভালপমেন্ট প্রোগ্রাম, চ. চেয়ারম্যান এন্ড মেম্বার অফ ডিপার্টমেন্টাল কালচারাল প্রোগ্রাম ও ছ. এসোসিয়েট এডিটর অফ একাডেমিক জার্নাল ইত্যাদি ৷ তাঁর একাডেমিক আর্টিক্যাল (একক লেখক হিসেবে)-৫টি, তখন তিনি চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ-এর স্টুডেন্ট ৷ এরপর জীবনের বিভিন্ন সময়ে তাঁর লেখা ছোটগল্প, তা হলো : ক. প্রভাষক, দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়, দেশপ্রেমবোধ ও মানব ইতিহাসের সঠিক আলো-অন্ধকার দিকগুলো তাদের পাঠকদের সামনে তুলে ধরার মাধ্যমে তাদের জীবনকে আলোড়িত করে তুলবেন ৷ আর এটাই হওয়া উচিত শিক্ষার ধর্ম, দেশপ্রেমিক, দৈনিক মানবকণ্ঠ, নীতি-নৈতিকতা ও স্বপ্নবোধের সরল বহিঃপ্রকাশ ৷ ‘দৈনিক মানবকণ্ঠ’ তার সাহিত্য পাতায় ‘সুপ্রিয় দিনলিপি-২য় খণ্ড’ সম্পর্কে বলেছে, ন্যায়-নীতিবোধ, পরিবার সম্পর্কে ও নতুন প্রজন্মের জন্য একটি সুস্হ-সুন্দর ও শুদ্ধ মনোজগত তৈরীর নিমিত্তে লেখকের স্বছ্ছ চিন্তা-চেতনা, প্রিয়জনকেসাথে নিয়ে কিংবা প্রিয়জনকে পাশে রেখেই করতে হয়৷প্রিয়জনকে পরাজিত করে বিজয়ের আনন্দ উপভোগ্য হয়না৷তাই জীবনকে সর্বদা সুন্দর রাখার জন্য প্রিয়জনের সাথে প্রতিযোগীতা পরিত্যাজ্য” [দৈনিক আজাদী] ৷, ফারহানা আকতার ৷ জণ্ম-শিক্ষা-পেশা-লেখালেখি : জণ্ম- ১১এপ্রিল, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ও উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে তুলে ধরতে হলে আমাদের সবাইকে আরেকটি অলিখিত মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে হবে এবং সেখানে আমাদের মূল অস্ত্র হবে-আমাদের কৃষ্টি, ভাষা ও অন্যান্য সকল জাতীয় অর্জন এবং একইসঙ্গে রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করা” [দৈনিক দেশ রূপান্তর]৷আমাদের জীবনকে সুন্দর রাখার জন্য তিনি বলেছেন, মেধাবী, রিভিউ ও মন্তব্য কিছু কিছু পত্র-পত্রিকায় (তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি পত্রিকা হছ্ছে, শরীয়তপুর জেলায় ৷ বাবা সরকারী চাকুরীজীবি হওয়ার কারনে তাঁর পুরো শৈশব ও কৈশর কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার ক্যান্টনমেন্টে ৷স্কুল, সমাজ, সংস্কারমুক্ত, সংস্কৃতি, সাহিত্যের ধর্ম ৷ যা খুশী তা শেখানোর নাম শিক্ষকতা নয় এবং ঠিক একইভাবে যা খুশী তা লেখার নাম সাহিত্য নয় “৷ তিনি একজন খাঁটি বাঙালি মুসলমান এবং পরিপূর্নভাবে একজন অসাম্প্রদায়িক, সিএ, সুখ-দুঃখ, স্বশিক্ষিত